সাকিবের হাত ধরে কাটল আফগান জুজু, ৫ বছর পর টি-টোয়েন্টিতে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
কদিন আগে এই বাংলাদেশকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টিতে টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ডটি সমৃদ্ধ করেছিল আফগানরা । এদিন পাল্টা জবাব দিয়ে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে দলটি। আর এর পুরো কৃতিত্বই সাকিব আল হাসানের। বিশ্বরেকর্ড ধারী হলেও আফগানরা যে অজেয় কোন দল নয় তা আগের দিনই বুঝিয়ে দিয়েছে জিম্বাবুয়ে। টানা জয়রথ থামিয়ে দিয়েছে হেসেখেলেই। ওয়ানডে ক্রিকেটে আফগানিস্তানের বিপক্ষে লড়াইয়ে কিছুটা এগিয়ে থাকলেও টি-টোয়েন্টিতে এ দুই দলের মোকাবেলায় একচ্ছত্র আধিপত্য আফগানিস্তানের। সেই ২০১৪ সালে এ সংস্করণে প্রথম মোকাবেলায় জিতেছিল বাংলাদেশ। সেবারই শেষ। এরপর আফগানরা এগিয়েছে অনেক। দেরাদুনে গিয়ে তো হোয়াইটওয়াশ হয়ে আসতে হয় টাইগারদের। মিরপুরে প্রথম পর্বের ম্যাচেও দাপট দেখিয়ে জয়। আফগানরা যেন অধরাই হয়ে যাচ্ছিল। তার উপর টেস্টেও টাইগারদের ঘরের মাঠে দাপুটে জয় তাদেরই। টাইগাররা ছিল পুরো ব্যাকফুটে। অবশেষে আফগান জুজু থেকে বেরিয়ে এলো সাকিব-মুশফিকরা।
সহজ টার্গেট তাড়া করতে নেমে শুরুতেই বিপাকে পড়ে যায় বাংলাদেশ। মাত্র ১২ রান সংগ্রহ করতেই সাজঘরে ফেরেন দুই ওপেনার লিটন দাস ও নাজমুল হোসেন শান্ত। আগের তিন ম্যাচে ১৯, ০ ও ৩৮ করা লিটন এদিন ফেরেন মাত্র ৪ রানে। বাংলাদেশকে এদিন ভাগ্যও কিছুটা সঙ্গ দিয়েছে। অষ্টম ওভারে লং অনে মুশফিকের ঠেলে দেওয়া এক বল ফিল্ডিং করতে গিয়ে কিছুটা ব্যথা পেয়ে মাঠ ছাড়েন আফগান অধিনায়ক মুশফিক। ফিরে আসেন ১১তম ওভারে। ফিরেই বল করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু নিয়ম অনুযায়ী আরও দুই ওভার অপেক্ষা করতে হয় তাকে। তাতে ইনিংস গড়ার সুযোগ মিলে টাইগারদের। কারণ ১৪তম ওভারে ফিরেই উইকেট পান আফগান অধিনায়ক ফেরান মাহমুদউল্লাহকে। সে ওভারে আবার মাঠে বিদ্যুৎ বিভ্রাটে খেলা বন্ধ থাকে ১২ মিনিট। এরপরের দুই ওভারে আরও দুটি উইকেট হারায় টাইগাররা। হারের শঙ্কায় তখন দল।
তবে এক প্রান্তে সাকিব ছিলেন অনড়। যেন ভিন্ন পণ করেই নেমেছিলেন অধিনায়ক। সে পণে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ থাকলেন। ১০৪ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়া দলের হাল মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতকে নিয়ে ধরেন সাকিব। তুলে নেন নিজের হাফসেঞ্চুরি। তাতেও ক্ষান্ত দেননি। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দিয়েই মাঠ ছাড়েন অধিনায়ক। ৪৫ বলে ৮টি চার ও ১টি ছক্কায় ৭০ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। ফলে ৬ বল হাতে রেখেই জয় পায় বাংলাদেশ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
আফগানিস্তান: ২০ ওভারে ১৩৮/৭ (রহমানুল্লাহ ২৯, হজরতুল্লাহ ৪৭, আসগর ০, নজিবুল্লাহ ১৪, নবি ৪, গুলবাদিন ১, শফিকুল্লাহ ২৩*, করিম ৩, রশিদ ১১*; সাইফউদ্দিন ১/২৩, শফিউল ১/২৩, সাকিব ১/২৪, মাহমুদউল্লাহ ০/১৬, মোস্তাফিজ ১/৩১, মোসাদ্দেক ০/১০, আফিফ ২/৯)।
বাংলাদেশ: ১৯ ওভারে ১৩৯/৬ (লিটন ৪, শান্ত ৫, সাকিব ৭০*, মুশফিক ২৬, মাহমুদউল্লাহ ৬, সাব্বির ১, আফিফ ২, মোসাদ্দেক ১৯; মুজিব ১/১৯, নাভিন ২/২০, করিম ১/৩১, গুলবাদিন ০/১৬, নবি ০/২৪, রশিদ ২/২৭)।
ফলাফল: বাংলাদেশ ৪ উইকেটে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: সাকিব আল হাসান।
Thank you for your sharing. I am worried that I lack creative ideas. It is your article that makes me full of hope. Thank you. But, I have a question, can you help me?
Hi! Do you know if they make any plugins to assist with Search Engine Optimization? I’m trying to get
my blog to rank for some targeted keywords but I’m not seeing very
good success. If you know of any please share. Cheers!
You can read similar blog here: Code of destiny
I’m really inspired along with your writing skills and also with the layout in your blog. Is that this a paid theme or did you customize it your self? Anyway keep up the excellent quality writing, it is uncommon to see a great blog like this one today. I like dhakabulletin.com ! It is my: Leonardo AI x Midjourney