শিক্ষা

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের আয়োজনে বর্ণিল ফল উৎসব অনুষ্ঠিত

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের আয়োজনে বর্ণিল ফল উৎসব অনুষ্ঠিত
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের আয়োজনে বর্ণিল ফল উৎসব অনুষ্ঠিত

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের আয়োজনে বর্ণিল ফল উৎসব অনুষ্ঠিত

গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের সমাজবিজ্ঞান ও নৃবিজ্ঞান বিভাগ ২ জুলাই ২০২৫ তারিখে এক বর্ণিল ও উৎসবমুখর পরিবেশে ‘ফল উৎসব ২০২৫’ আয়োজন করে। এই আয়োজনে ৩৫ প্রজাতির দেশীয় ফল প্রদর্শন করা হয়, যা কেবলমাত্র পুষ্টিগুণেই নয়, বরং ফলের সাংস্কৃতিক ও পরিবেশগত গুরুত্বকে উদযাপন করে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মো. ফয়জুর রহমান, গ্রিন বিজনেস স্কুলের ডিন জনাব মোহাম্মদ তারেক আজিজ, বিভিন্ন বিভাগের সম্মানিত চেয়ারম্যানগণ এবং প্রশাসনিক কর্মকর্তাবৃন্দ।

See also  বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ ও পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের নিয়ে গ্রিন ইউনিভার্সিটির কুইজ প্রতিযোগিতা

আমন্ত্রিত অতিথিরা ফল প্রদর্শনী পরিদর্শন করেন এবং প্রদর্শিত ফলের বৈচিত্র্য ও উপস্থাপনায় সন্তোষ প্রকাশ করেন। তাঁদের উপস্থিতি ও উৎসাহ অংশগ্রহণকারীদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে ওঠে। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন বলেন, ফল খাওয়ার অভ্যাস সুস্থ জীবনযাপনের অন্যতম চাবিকাঠি। তিনি শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসচেতন ও উদ্দেশ্যপূর্ণ জীবন গঠনের আহ্বান জানান এবং এ ধরনের একটি অর্থবহ আয়োজনের জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগকে ধন্যবাদ জানান।

প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ তাঁর ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণার মাধ্যমে ফলের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করেন এবং এই ভিন্নধর্মী আয়োজনের জন্য বিভাগকে কৃতজ্ঞতা জানান। কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মো. ফয়জুর রহমান গ্রীষ্মকালে ফল খাওয়ার উপকারিতা তুলে ধরেন এবং প্রদর্শিত ফলের বৈচিত্র্যের প্রশংসা করেন।

See also  আইইবি অর্জন করায় গ্রিন ইউনিভার্সিটির উৎসব

ডিন জনাব মোহাম্মদ তারেক আজিজ বলেন, এ ধরনের ব্যতিক্রমী আয়োজন শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা বিকাশে সহায়ক।সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ড. আবুল হোসাইন অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্যে বলেন, এই ফল উৎসব প্রকৃতির দানকে সম্মান জানিয়ে সকলের অংশগ্রহণে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।

অনুষ্ঠান শেষে অতিথিরা একসঙ্গে বিভিন্ন প্রজাতির ফল উপভোগ করেন এবং উৎসবটি আনন্দঘন পরিবেশে সম্পন্ন হয়।